রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১১

স্রেফ কল্পনায় । আমার রুমে

আমার রুমে নিয়ে গেলাম ওকে । আম্মু মামার বাড়ি গেছে । আমি আর ও ছাড়া বাসায় আর কেউ নেই ।
বললাম, যাও প্রস্রাবের বেগ কেমন ? কখন করেছ ? দেরি হলে করে এসো ।
আসার আগেই করেছি । কেন না করলে কি হবে ? উল্টো প্রশ্ন ছূড়ে দিলো আমায় ।

আমার রুমে নিয়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরে বললাম, আজ আমি কিছুই করব না । যা করার তুমি ই করবে । লাজুকতা হাসি দিয়ে শক্ত করে জড়িয়ে ধরল আমাকে । চুমু খাওয়ার জন্য ওর মুখটা উপরের দিকে করে দেহ সর্পে দিয়ছিল আমার হাতে । আরেকটু উপরে নিয়ে আমার ঠোঁটে চুমু দিল । ঠোঁটের ভেতর ঠোঁট ঢোকাল । আমার উপরের ঠোঁটে চুমু খেতে লাগলো । আমি তার নিচের ঠোঁট চুষছি । জোরে চোষার কারণে বাতাস ঢুকে মাঝে মাঝে শব্দ হচ্ছে । এবার তার উপরের ঠোঁট দখল নিলাম । আমার জিহ্বা তার মুখের ভেতরে নিয়ে তার জিহ্বার সাথে লুকোচুরি খেলতে লাগলাম । আমার সারা মুখে চুমু খেতে লাগল ও । আমার গলা বুক ও শার্টের বোতাম খুলে আমার স্তন চুষতে শুরু করল । আমার সারা শরীরে শিহরণ বয়ে গেল ।

এবার আমি তাকে চুমু খেতে শুরু করলাম । দুহাতের হাতের আঙ্গুল থেকে শুরু করে গলা পর্য্যন্ত চুমু খেলাম । উপুড় করে শুইয়ে দিলাম ওকে । তারপর জামার হুকের উপরে খোলা পিঠে চুমু খেলাম । হুক খুলছি আর চুমু খাচ্ছি । চিত্‍ করে শোয়ালাম এবার । জামা উঠিয়ে পেটে চুমু খেলাম । ক্রমশ উত্তেজিত হয়ে উঠছে ও । জামা আস্তে আস্তে উপরের দিকে উঠালাম । সাথে চুমু ও । জামা খুলে ফেলল ও । টাইট সাদা ব্রা পরা । স্তনের সাইজ আমি জানিনা । বেশ গোলগাল । ব্রার চারপাশে চুমু খেতে লাগলাম । ওকে বসিয়ে ব্রাটা খুলে ফেললাম । ওর খোলা স্তন আমার সামনে ।

জড়িয়ে ধরে ওর পাছার উপর থেকে সারা পিঠে হাত বুলুতে লাগলাম । ও শক্ত করে জড়িয়ে ধরছে আমাকে । ওকে ছাড়িয়ে নিয়ে ওর কাধে হাত রাখলাম ।আস্তে আস্তো হাত নামিয়ে আনলাম ওর স্তনের উপর পর্য্যন্ত । আবার পার্শ্ব আমার ডান হাত নিলাম ওর কোমরের বাম পার্শ্বে । আলোতো করে হাত বুলিয়ে আনলাম ওর পেটের উপর । উত্তেজনায় কেঁপে উঠল ওর শরীর ।

আরো জোরে বাহুডোরে আবদ্ধ করে নিল আমায় । আলোতো করে ওর স্তন ধরলাম । দুহাতে দুস্তন । প্রেশার মাপার মতো চাপতে লাগলাম ওর মাই দুটো । আলতো করে নিপল টিপলাম । আস্তে আস্তে স্তনে চাপ বাড়াচ্ছি । কতো নরোম ওর বুক ! আমার হাতের উপরদিয়ে ও নিজেই নিজের স্তনে জোরে জোরে চাপতে শুরু করল ।

চিত্‍ করে খাটের উপর শুইয়ে দিলাম আবার । ওর ডান স্তনটা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলাম । টেনিস বল থেকে একটু বড় হবে । নিপলটা ভালোভাবে চুষছি আর এদিতে ও কামোদ্দেপী হয়ে উঠছে । আমার মাথা আরো জোরে চেপে ধরল ওর মাইয়ের উপর ।

ওর গায়ের ঘামের গন্ধ পেলাম । কেমন মাদকতা ভরা সেই গন্ধ । কে জানে ! হয়তে আবেগের কারণেই এমনটা মনে হচ্ছে । ওর শরীরের উত্তেজনা টেরপাচ্ছি আমি । ওর একস্তন আমার তালু বন্দী আর আরেক স্তন্ত আমার মুখে । আমার ডান হাত নিয়ে গেলাম ওর তলপেট । না যোনীতে নয় । যোনীর ঠিক উপরে ।

মনেপড়ে, আমার এক বন্ধু আমার প্যান্টের একটু নিচে তলপেটে আলতো করে হাত বুলিয়ে দিয়েছিল রসিকতা করেই। কেমন একটা শিহরণ বয়ে গিয়েছিল আমার মধ্যে । হ্মণিকের জন্য একটা ঘোর তৈরি হয়ছিল । সেই শিহরণটাই আমি ওকে দিতে চাই । পাজামার রশিতে টান দেওয়ার সময় এক হাত দিয়ে বাধা দিলো । ওর হাত ধরে ফেললাম আমি । স্তন চোসা বাদ দিয়ে ওর দুই বগলে দুটো চুমু খেলাম । ওর ঘামের গাড়ো গন্ধ নাকে এসে লাগলো । কপালে চুমু খেলাম । দুচোখের মাঝখানে, তারপর নাকে...। তারপর ওর উপরের ঠোঁটে । ছোট নয় দীর্ঘ চুমু । বেশ জোরে চুষতে শুরু করলাম । দুইতিন বার জোরে জোরে চোষার পর ও আরো জোরে আমার ঠোঁট চুষতে লাগলো ।
পায়জামার রশিতে একটা টান দিয়ে গিট খুলে ফেললাম । আর বাধা দেওয়ার চেষ্টা করল না । পরিকল্পনা মতোই ওর তলপেটে হাত হাত বুলোতেই ওর শরীরটা কেঁপে উঠল ।
উত্তেজনায় চুমু গভীর থেকে গভীর তর হচ্ছে । আস্তে আস্তে হাত নিয়ে গেলাম যোনীর উপর । পুরো যোনীতে হাত বুলালাম একবার । দুইটা আঙ্গুল জোনীর ভিতরে ঢুকিয়ে দিলম । ততহ্মণে আমার ডানহাতের আঙ্গুল পিচ্ছিল রসে ভিজে গেছে । আঙ্গুল চালাতে শুরু কলাম জোনীর ভিতর । হ্মাণিক বাদেই পুরোদমে অন্তর্জাম হয়ে গেল ওর । প্রসাব থলিতে প্রস্রাব থাকলো হয়তো প্রস্রাবই করে দিতো ।
:কেমন আছো ?
:তা আর জানতে হবে না ।
:কেন ? রাগ করলা নাকি ?
না । রাগ করব কেন ? রাগ করতে পারলে তো হইতো । অভিমানী কন্ঠে বলল ও ।
: না । আপনি রাগ করতে পারেন না । আপনি পারেন না বলেই তো কয়েকটা মাস যোগাযোগ ছাড়া ছিলাম ।
সমান তেজে জবাব দিলাম আমিও । খিল খিল করে হেসে দিল ও । মুক্তার মতো সাদা দাঁত । কালচে ধরণের মানুষের দাঁত ধবধবে সাদা হয় ।
: কয় দিন থাকবেন ? জানতে চাইলো আমার কাছে ।
: দেখি । আসলে এ উত্তরটা কাউকের দেইনা । ঝুলিয়ে রাখি । অভ্যাস হয়ে গেছে ।
ও খাটের পার্শ্বে একটা চেয়ার বসে আছি । আর আমি খাটে । এক হাতের মতো দূরত্ব ।
: জানেন ? আমাদের সাথের একটা মেয়ের...
থেমে গেল ও । আগ্রহ নিয়ে জানতে চাইলাম
: কি ?
: না । কিছু না ।
: বললে সবটুকু বল । না বললে একটু ও বলবা না । ধমক দিলাম তাকে ।
: একটা মেয়ের পেটে বাচ্চা । বিয়ের আগেই...।
: কন্ডম ছাড়া করলে তো হবেই ।

আম্মুকে আসতে দেখে কথা থামিয়ে দিলাম । আম্মুর সামনে ওর সাথে কথা কম বলি ।

ও আম্মুকে বলল, যাই । গোসল করব ।
আমিও করব একটু পরে । আম্মু বলল ।
বেলা প্রায় ১২ টা ।সাধারণত আম্মু গোসল করে ১টার দিকে । খানিক বাদে পাশের প্রতিবেশী একজন মহিলা আম্মুকে ডেকে নিয়ে গেল । আমাদের মফস্বলে বাসাটা একটু নির্জন । প্রতিবেশীর কাছের বাসাটা ও প্রায় ৩০ হাত দূরে ।

পুকুর পাড়ে দেখতে পেলাম ওকে । ওদের ইশারা দিয়ে ডাকলাম

সোমবার, ১ আগস্ট, ২০১১

ওর যৌবন

Page ... of 1
অনেকদিন পরে বাসায় গেলাম । নানা ভায়ের অসুখ । হাসপাতাল থেকে নানা ভাই কে দেখে বাসায় এলাম । বাসায় শুধু সজীব ছিল , আর সবাই হাসপাতালে । সজীব কে দিয়ে কিছু একটা হাসপাতালে পাঠাতে হবে । বাসায় আসার পরপর আমার পিছে ও ঢুকে । ওর ঠোঁটে চুমু দেওয়ার আর স্তনে হাত দেয়ার ইচ্ছা অনেক দিনের । সেই কবে সুপারি ধরেছি এর পর আর ধরার বা দেখার সুযোগ হয়নি । এখন ওর দুধ টেনিস বলের মত ।
আনেক দিন পরে সুযোগ এসেছে । সজীবকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দিয়ে ওর পিঠে হাত দিয়ে বললাম এদিকে আয় বলে নিয়ে গেলাম আমার রুমে । দুই হাত দিয়ে বুকের উপর করে দুই হাতের বাহু ধরেছে । যেতে আপত্তি করল না ও। রুমে নিয়ে তাকে খাটে বসালাম । এক পাশ্ব থেকে জড়িয়ে ধরলাম তার পর খাটে শুইয়ে দিলাম । কোন বাধা দেয় না । ঠোঁটের উপর চুমু দিলাম । ঠোঁট বন্ধ করে রেখেছে ও । ঠোঁটের ভেতর ঠোঁট ঢুকিয়ে দিতে চেয়েছিলাম । ও দেয় না । মত বুকের উপর হাত আড়াআড়ি করে রেখেছে শক্ত করে । আমার দুই হাত দিয়ে ওর দুই হাত চেপে ধরে জামার উপর দিয়ে টেনিস বলের মত স্তনে চুমু খেয়েছি কয়েক বার । দুধে হাত দিতে চেয়েছি দিতে পারিনি সে দিতে দেয় না । তারপর কান্না কান্না ভাব হয়ে গেল , বলল... , আমার সর্বনাশ করিয়েন্না । আমারে ছাড়ি দেন । অনেক রিকোয়েষ্ট করলাম তার খোলা বুক দেখব কিন্তু কোন ক্রমেই সে রাজি হল না । তাকে বললাম এইটা কাউকে বলবে না । যদি বল তাইলে ছাড়বনা । সে বলবে না বলায় অবার ঠোঁটে ও গালে চুমু দিলাম । চুমু দিলে সে বাধা দেয় না । কিন্তু বুকে হাত দিতে দেয় না । ছেড়ে দিলাম । খানিক পরে আবার ওর সাথে দেখা হলে স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি । মনেহয় আধ ঘন্টা আগে আমার সাথে তার দেখা ও হয়নি ! সে মাথা নাড়িয়ে চলে গেল ।

এরপর থেকে ও বাসায় এলেও চিনিনা এমন একটা ভাব নিয়ে থাকি । আবার ঢাকা চলে আসলাম ।

মাস দুই মাস পরে আবার বাসায় গেলাম । কোন একটা উপলহ্ম ছিল হয়তো । আবার ঘুরে ফিরে ও! অন্য কিছু খেয়াল করলাম এবার । সুযোগ পেলেই ও আমার কাছে আসে, সামনে এসে ঘোরাফেরা করে । একবার তার হাত থেকে একটা চাবি নিলাম তখন সে ইচ্ছে করেই হাতের স্পর্শ দিল বা নিল । আমি দরজায় দাড়িয়ে ছিলাম আর ও পেছন থেকে এসে আমার হাত ধরল আলতো করে । আমার তখন তাকে জড়িয়ে ধরার ইচ্ছে ছিল । পার্শ্বের রুমে আম্মু আর বোন থাকায় ইচ্ছে টা দমন করে রাখতে হল । সন্ধায় আমার বোন , ওর বড়বোন আর ও মিলে ছবি তুলবে । আমি বাসায় ঢুকতে দেখি ও সামনের রুমে শাড়ি পরছে । আমি ঘরে ঢুকায় সে প্রথমে অন্যকেউ ঘরে ঢুকেছে ভেবে বিব্রত হয়ে গেল , তাড়াতাড়ি শাড়ি টা বুকের উপর চেপে ধরল । পরে যখন দেখল আমি , তখন ও বুকের উপর থেকে শাড়ি সরিয়ে খাটে রেখে দিল । তারপর ব্লাঊজের বোতাম লাগাতে লাগল । ভাবখান এমন যে , ঘরে কোন পর পুরুষ ঢুকেনি ! নিজের স্বামীর সামনে স্ত্রী রা যেভাবে শাড়ি কাপড় খোলে বা পরে ঠিক সেভাবেই ও আমার সামনে দাড়িয়ে ব্লাঊজ ঠিক করছে । আমার আবার ইচ্ছে করছিল তাকে জড়িয়ে ধরি , চুমু খাই । আমি তাদের ছবি তুললাম । ও পরে আমার বোনের কাছে আফসোস করে বলল আপনার ভাই কী হিংসুক , আমার একা এক কপি ছবি ও তুলল না ।
ঘন্টা খানিক পরে বাসার সবাই পাশ্বের রুমে অতিথিয়েতায় ব্যস্ত । ও দু এক বার এদিক সেদিক আসছে । এই সুযোগে ওকে একদিকে টেনে এনে আমার সামনের দিকে দাঁড় করিয়ে দুহাত দিয়ে বুকে হাত দেই । পেছন থেকে গালে চুমু খাই । সে জোর করে চলে যায় । একটু পরে কলম চায় আমার কাছে । আমি ব্যস্ত হয়ে তাকে কলম দিলাম । ও ছোট একটা চিঠি দেয় মোটামোটি এরকম ,"
এটা করলে আমার অনেক হ্মতি হবে । আর এই চিঠি টা ছিড়ে ফেলবেন ।"
আমি তার সামনে চিঠি টা ছিড়ে ফেললাম ।

PTO

শনিবার, ৩০ জুলাই, ২০১১

x ভিডিও লিংক

http://peperonity.com/go/sites/mview/a.s.s2011/30106585/30106768

X ভিডিও লিংক

ওর সুপারি

যে কয়েক জনের কথা ভেবে নিয়মিত হস্তমৈথুন করতাম তার মধ্যে ও ছিল অন্যতম । একদিন দুপুরে হস্তমৈথুন করে বের হয়ে দেখি ও সামনে । বাসায় কেউনেই । দেরি না করে জড়িয়ে ধরে গালে চুমু খেলাম কয়েক টা । ঠোঁট এর উপর ঠোঁট রেখে এক তরফা লম্বা চুমু দিয়ে খেলাম দু তিন টা । তখনো ও কিশোরী বয়সে পা দেয় নি । আর আমি সবে কিশোর ।

এরকয়েক মাস পরে খেলছি উঠোনে । কিছুহ্মণ পরে ও এসে যোগ দিল আমাদের সাথে । খেলতে খেলতে গরম লাগায় ও তার ওড়না খুলে রেথেছে এক পার্শ্বে । আর তখনি আমার চোখ গেল ওর বুকের দিকে...। আমি অবাক হয়ে দেখলাম ওর বুকে কী সুন্দর দুইটা স্তন । ঠিক যেন দুইটা সুপারী । বার বার তাকাই র দুধের দিকে ।


আমি খেলার মোড় ঘুরিয়ে নিয়ে গেলাম আমাদের পরিত্যক্ত বাসায় । আমি বল করছি ডান পার্শ্বে ও । বল করার ফাকে কয়েক বার সরাসরি হাত দিলাম ওর বুকে । কী শক্ত স্তন ওর । ঠিক যেন সুপারি । ও ও বাধা দেয় না । ওর কাছে ও ভাল লেগেছে । যৌন স্বাদ পেয়েছে সে ।

এরপর বাসার সামনের রুমে বসে পত্রিকা পড়ছি আমি । ও আমার এক বিঘত
ব্যবধানে বসে পত্রিকার দিকে ঝুকে আমার দিকে আসতে চাইছে । তখন আবার তার দুধ টিপলাম । আমার ডান হাত ওর ডান স্তন । বেশ রিক্স ছিল তখন । দরজা খোলা । যে কেউ এসে পড়তে পারত । কিন্তু নতুন যৌবন জ্বালা কি আর এতকিছু মানে ! রাতে আবার সেই ও ! বিদ্যুত নেই । আমার পেছনে খুব কাছাকাছি ছিল ও। আমি আমার ডান হাতের দিকে তাকালাম । কিছুই দেখা যায় না । দেরী না করে
ওর বুকে হাত দিয়ে দিলাম । এটাই চাইছিল ও । বেশ কয়েক বার দুধ টিপলাম । স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলছিলাম আমরা । আমার হাত আর ওর বুকের গভীর মিলন চলছে ।
পরে আর ওর সুপারি দুধ ধরার সুযোগ হয়নি ।
পরে আফসোস করেছি , যত বার ই ওর সুপারি দুধে হাত দিয়েছি তত বার ই আমার ডান হাত ওর ডান দুধ !

ওর সুপারি দুধ দেখার চোষার , চুমু খাওয়ার খুব সখছিল । কিন্তু ওর সুপারির দেখতে পারিনি । যদিও পরিপূর্ণ টার বেলায় হয়েছে ।

বৃহস্পতিবার, ১৯ মে, ২০১১

হেনা । যৌবনের যৌন সম্পর্ক

০১-০১-২০০৯ সালে কুমিল্লা দাদার বাড়িতে ছিলাম কোন একটা উপলহ্মে । হেনা ও ছিল । সন্ধায় এক কাকার রুমে হেনা কে ডেকে নিলাম । টুক টাক কথা বললাম । ফেন্ডশীপের অফার দিলাম । গ্রহন করল । একজনের সাথে প্রেমের অভিনয় করতে বললাম । আমার সামনে দুই মিনিট কথা বলল কেয়া পরিচয় দিয়ে । উনাকে জ্বালানোর অনুরোধ করতে গিয়ে হাত ধরলাম । হেনার হাতের বাহু খুব সেক্সি লাগছিল । আমি হাত
রাখলাম তার সেক্সি বাহুতে । আলতো করে চাপ দিলাম তার সেক্সি বাহুতে । গাল টেনে দিলাম দুষ্টুমি করে । হেনার হাতে চুমু খেলাম । খানিক পরে তার ঠোঁটে কয়েটা চুমু
খেলাম (ওকে লিপ কিস ও তার স্তনে হাত দেয়ার ও চুমু খাওয়ার সাহস নিয়ে ।) । তার খোলা চুল আমাদের দু জোড়া ঠোঁটের মাঝে বাধা হতে চাইল । চুলের উপর দিয়ে তার ঠোঁটে চুমু খেলাম । চমত্‍কার রোমঞ্চ । হেনা নিষেধ করতে চাইছে আবার দিচ্ছেও । সুন্দর ফিগার হেনার । স্তনে হাত দেয়ার সুযোগ পেয়ে ও হাত দেইনি । কেন জানিনা ।

এর দু এক মাস পরে আবার দাদার বাড়ি যাই আরেক কাকা দেখতে । শুক্রবার ছিল । হেনাও আসে দাদার বাড়িতে । আমি কুমিল্লা হয়ে ঢাকা যাব তাই ফুফু দের সাথে কুমিলা যাই ট্রেনে করে । কুমিল্লা ষ্টেশনে নেমে রিক্সা নেই । আমি উপরে উঠে বসি । আমার সামনে ফুফু বসতে গিয়ে ও বসল না । আমার সামনে বসতে বলল হেনাকে । তখন আমার মনে খুশির বন্যা বইছে । একটু সামনে এগানোর পরে নিরিবিলি জায়গা পেলেই হেনার বুকে হাত দেওয়ার চেষ্টা করি । হেনা তার দুইহাত দিয়ে চেপে রেখেছে তার বুক । পিঠের উপর থেকে হাতের নিচ দিয়ে স্তনে হাত দেয়ার জন্য অস্থির হয়ে যাচ্ছি । আবার ফুফুর সাথে হেনার সাথে স্বাভাবিক ভাবে কথা বলছি । হেনার ওড়না বাতাসে এলোমেলো করে দিলে পরিয়ে দিচ্ছি । কথার মাঝে হীরার নরম
গালে দু একটা চড় আলতে চড় দিচ্ছি । কানে কানে ফিসফিসিয়ে কথা বলছি । প্রচন্ড ভাবে ইচ্ছে করছিল তার গালে কয়েক টি চুমু দেই । রিক্সায় হেনার দুধে এক বার হাত দিতে পেরেছি । আমি ঘনঘন তার পিঠ থেকে তার হাতের নিচ দিয়ে বুকের দিকে হাত দিতে চেষ্টা করায় হেনা শক্ত করে বুকের উপর হাত চেপে ধরার জন্য এক সেকেন্ডের জন্য হাতের চাপ সরিয়েছে আর ততহ্মণে আমার ডান হাত চলে গেছে হেনার ডান স্তনে । এর
কিছুদিন আগে এক বন্ধুর দেয়া ইমদাদুল হক মিলনের সুন্দরী কমলা নামে একটা বই পডে ছিলাম । বইয়ের নায়ক নায়িকার স্তনে হাত দিয়ে মনে মনে বলেছিল তিঞ্রা র বুক এত্তো নরোম !। হেনার ডান স্তনে একবার চাপ দেয়ার সাথে সাথে এই কথা ই মনে পড়ছিল । হেনার বুক এত্তো নরোম ! মেয়েদের দুধ এত্তো নরম ! মনে পড়ে বহুদিন আগে সাহস করে সুমি আপুর দুধ টিপেছিলাম কেমন গেজগেজে মনে হয়েছিল । ওর বুকে অনেক বার হাত
দিয়েছি এতো নরম না । সম্ভবত , ওর স্তন পূর্ণতা পায়নি তখনো , আর হেনার স্তন পূর্ণতা পেয়েছে । হেনা তার বুক থেকে আমার হাত সরিয়ে দিয়েছিল ।রিক্সায় আর ধরতে পারিনি । তার পিঠে হাত বুলিয়েই শান্ত থাকতে হয়েছে ।

তাদের বাড়িতে যাবার পরে আমার কাছে সে খুব একটা আসেনি । সারাটা সকাল রান্না ঘরে কাজ করে কাটিয়েছে । দুবার এসেছে মাত্র । এক বার জোর করে কয়েক টি কিস দিয়েছি । দ্বিতীয় বার তার হাত দিয়ে আমার ঠোঁটে ভ্যসলিং লাগিয়ে নিয়েছি । হেনার মোবাইলে আমার নাম্বার নীল আকাশ দিয়ে সেভ করে দিয়েছি ।
ঢাকা এসে প্রতিদিন যোগাযোগ করব বলেছিলাম কিন্তু করতে পারিনি ।

দুপুরের খাবার পরে ৩ টার দিকে হেনা আর ফুফু রান্না ঘরে শুয়েছিল । আমি রান্নাঘরে গিয়ে হেনাকে বড় ঘরে আসার জন্য জাগিয়ে তুলি । জাগানোর জন্য হাল্কা ঝাকুনি দেই । নড়ে চড়ে উঠে । গালে চুমু দেই । স্তনে হাত দিয়ে স্তন নাড়াই । স্তনে চাপ দেই । (কোন এক কারনে বোদহয় ওর বড় বোন বাড়ি ছিল না ।) হেনা জেগে উঠে । অনেক জোরাজুরি করে তাকে বড় ঘরে নিয়ে যাই । সেখানে টিভির রুমের খাটের এক পাশ্বে নিয়ে খাটে শুতে
বলি ।সে আমতা আমতা করে খাটে শোয় । সেখানে অনেহ্মণ হেনাকে আদর করি । গালে চুমু খাই । ঠোঁটে চুমু খাই । অল্প অল্প বাধা দিতে চায় । তবে দুধে খুব একটা হাত দিতে পারিনি । রোমাঞ্চের সময়টা একটু দ্রুত ই চলে যায় ।


২৪-০৪-২০১০

sexy sms

Namta shiko. Basor gor koro. 3 ak a 3=aj k korar din. 3 diguna 6=korte voy hoy. 3 tiri ka 9=kemne korte hoy 3 chaira 12=condom diya koro. 3 pacha 15 astee astee koro.
3 soy 18 samne diaa maro. 3 sata 21 kore fos fos. 3 ataa 24 pasay daae khobish.
. 3 nong 27 valo vabe thapash .
3 doshe 30 bashi bashi koris.

*****

এক ব্যক্তি মহিলা ট্রাফিক পুলিশকে বিয়ে করল । বিয়ের পরদিন তার স্ত্রী তাকে এভাবে ১০০০ টাকা জরিমানা করল , হেলমেট না পরা ৩০০, ওভার স্পীড ৩০০, উল্টো পথে চালানো ৪০০ টাকা ।

*****

স্বামী স্ত্রীর সাথে কথা হচ্ছে ,
স্বামীঃ আমার তো মনে হয় না তোমার মত কোন মহিলার এত লিপিষ্টিক লাগে ।
স্ত্রীঃ আমার লিপিষ্টিক যা লাগে তার অর্ধেক তো তোমার পেটেই যায় ।

*****