০১-০১-২০০৯ সালে কুমিল্লা দাদার বাড়িতে ছিলাম কোন একটা উপলহ্মে । হেনা ও ছিল । সন্ধায় এক কাকার রুমে হেনা কে ডেকে নিলাম । টুক টাক কথা বললাম । ফেন্ডশীপের অফার দিলাম । গ্রহন করল । একজনের সাথে প্রেমের অভিনয় করতে বললাম । আমার সামনে দুই মিনিট কথা বলল কেয়া পরিচয় দিয়ে । উনাকে জ্বালানোর অনুরোধ করতে গিয়ে হাত ধরলাম । হেনার হাতের বাহু খুব সেক্সি লাগছিল । আমি হাত
রাখলাম তার সেক্সি বাহুতে । আলতো করে চাপ দিলাম তার সেক্সি বাহুতে । গাল টেনে দিলাম দুষ্টুমি করে । হেনার হাতে চুমু খেলাম । খানিক পরে তার ঠোঁটে কয়েটা চুমু
খেলাম (ওকে লিপ কিস ও তার স্তনে হাত দেয়ার ও চুমু খাওয়ার সাহস নিয়ে ।) । তার খোলা চুল আমাদের দু জোড়া ঠোঁটের মাঝে বাধা হতে চাইল । চুলের উপর দিয়ে তার ঠোঁটে চুমু খেলাম । চমত্কার রোমঞ্চ । হেনা নিষেধ করতে চাইছে আবার দিচ্ছেও । সুন্দর ফিগার হেনার । স্তনে হাত দেয়ার সুযোগ পেয়ে ও হাত দেইনি । কেন জানিনা ।
এর দু এক মাস পরে আবার দাদার বাড়ি যাই আরেক কাকা দেখতে । শুক্রবার ছিল । হেনাও আসে দাদার বাড়িতে । আমি কুমিল্লা হয়ে ঢাকা যাব তাই ফুফু দের সাথে কুমিলা যাই ট্রেনে করে । কুমিল্লা ষ্টেশনে নেমে রিক্সা নেই । আমি উপরে উঠে বসি । আমার সামনে ফুফু বসতে গিয়ে ও বসল না । আমার সামনে বসতে বলল হেনাকে । তখন আমার মনে খুশির বন্যা বইছে । একটু সামনে এগানোর পরে নিরিবিলি জায়গা পেলেই হেনার বুকে হাত দেওয়ার চেষ্টা করি । হেনা তার দুইহাত দিয়ে চেপে রেখেছে তার বুক । পিঠের উপর থেকে হাতের নিচ দিয়ে স্তনে হাত দেয়ার জন্য অস্থির হয়ে যাচ্ছি । আবার ফুফুর সাথে হেনার সাথে স্বাভাবিক ভাবে কথা বলছি । হেনার ওড়না বাতাসে এলোমেলো করে দিলে পরিয়ে দিচ্ছি । কথার মাঝে হীরার নরম
গালে দু একটা চড় আলতে চড় দিচ্ছি । কানে কানে ফিসফিসিয়ে কথা বলছি । প্রচন্ড ভাবে ইচ্ছে করছিল তার গালে কয়েক টি চুমু দেই । রিক্সায় হেনার দুধে এক বার হাত দিতে পেরেছি । আমি ঘনঘন তার পিঠ থেকে তার হাতের নিচ দিয়ে বুকের দিকে হাত দিতে চেষ্টা করায় হেনা শক্ত করে বুকের উপর হাত চেপে ধরার জন্য এক সেকেন্ডের জন্য হাতের চাপ সরিয়েছে আর ততহ্মণে আমার ডান হাত চলে গেছে হেনার ডান স্তনে । এর
কিছুদিন আগে এক বন্ধুর দেয়া ইমদাদুল হক মিলনের সুন্দরী কমলা নামে একটা বই পডে ছিলাম । বইয়ের নায়ক নায়িকার স্তনে হাত দিয়ে মনে মনে বলেছিল তিঞ্রা র বুক এত্তো নরোম !। হেনার ডান স্তনে একবার চাপ দেয়ার সাথে সাথে এই কথা ই মনে পড়ছিল । হেনার বুক এত্তো নরোম ! মেয়েদের দুধ এত্তো নরম ! মনে পড়ে বহুদিন আগে সাহস করে সুমি আপুর দুধ টিপেছিলাম কেমন গেজগেজে মনে হয়েছিল । ওর বুকে অনেক বার হাত
দিয়েছি এতো নরম না । সম্ভবত , ওর স্তন পূর্ণতা পায়নি তখনো , আর হেনার স্তন পূর্ণতা পেয়েছে । হেনা তার বুক থেকে আমার হাত সরিয়ে দিয়েছিল ।রিক্সায় আর ধরতে পারিনি । তার পিঠে হাত বুলিয়েই শান্ত থাকতে হয়েছে ।
তাদের বাড়িতে যাবার পরে আমার কাছে সে খুব একটা আসেনি । সারাটা সকাল রান্না ঘরে কাজ করে কাটিয়েছে । দুবার এসেছে মাত্র । এক বার জোর করে কয়েক টি কিস দিয়েছি । দ্বিতীয় বার তার হাত দিয়ে আমার ঠোঁটে ভ্যসলিং লাগিয়ে নিয়েছি । হেনার মোবাইলে আমার নাম্বার নীল আকাশ দিয়ে সেভ করে দিয়েছি ।
ঢাকা এসে প্রতিদিন যোগাযোগ করব বলেছিলাম কিন্তু করতে পারিনি ।
দুপুরের খাবার পরে ৩ টার দিকে হেনা আর ফুফু রান্না ঘরে শুয়েছিল । আমি রান্নাঘরে গিয়ে হেনাকে বড় ঘরে আসার জন্য জাগিয়ে তুলি । জাগানোর জন্য হাল্কা ঝাকুনি দেই । নড়ে চড়ে উঠে । গালে চুমু দেই । স্তনে হাত দিয়ে স্তন নাড়াই । স্তনে চাপ দেই । (কোন এক কারনে বোদহয় ওর বড় বোন বাড়ি ছিল না ।) হেনা জেগে উঠে । অনেক জোরাজুরি করে তাকে বড় ঘরে নিয়ে যাই । সেখানে টিভির রুমের খাটের এক পাশ্বে নিয়ে খাটে শুতে
বলি ।সে আমতা আমতা করে খাটে শোয় । সেখানে অনেহ্মণ হেনাকে আদর করি । গালে চুমু খাই । ঠোঁটে চুমু খাই । অল্প অল্প বাধা দিতে চায় । তবে দুধে খুব একটা হাত দিতে পারিনি । রোমাঞ্চের সময়টা একটু দ্রুত ই চলে যায় ।
২৪-০৪-২০১০
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন