:কেমন আছো ?
:তা আর জানতে হবে না ।
:কেন ? রাগ করলা নাকি ?
না । রাগ করব কেন ? রাগ করতে পারলে তো হইতো । অভিমানী কন্ঠে বলল ও ।
: না । আপনি রাগ করতে পারেন না । আপনি পারেন না বলেই তো কয়েকটা মাস যোগাযোগ ছাড়া ছিলাম ।
সমান তেজে জবাব দিলাম আমিও । খিল খিল করে হেসে দিল ও । মুক্তার মতো সাদা দাঁত । কালচে ধরণের মানুষের দাঁত ধবধবে সাদা হয় ।
: কয় দিন থাকবেন ? জানতে চাইলো আমার কাছে ।
: দেখি । আসলে এ উত্তরটা কাউকের দেইনা । ঝুলিয়ে রাখি । অভ্যাস হয়ে গেছে ।
ও খাটের পার্শ্বে একটা চেয়ার বসে আছি । আর আমি খাটে । এক হাতের মতো দূরত্ব ।
: জানেন ? আমাদের সাথের একটা মেয়ের...
থেমে গেল ও । আগ্রহ নিয়ে জানতে চাইলাম
: কি ?
: না । কিছু না ।
: বললে সবটুকু বল । না বললে একটু ও বলবা না । ধমক দিলাম তাকে ।
: একটা মেয়ের পেটে বাচ্চা । বিয়ের আগেই...।
: কন্ডম ছাড়া করলে তো হবেই ।
আম্মুকে আসতে দেখে কথা থামিয়ে দিলাম । আম্মুর সামনে ওর সাথে কথা কম বলি ।
ও আম্মুকে বলল, যাই । গোসল করব ।
আমিও করব একটু পরে । আম্মু বলল ।
বেলা প্রায় ১২ টা ।সাধারণত আম্মু গোসল করে ১টার দিকে । খানিক বাদে পাশের প্রতিবেশী একজন মহিলা আম্মুকে ডেকে নিয়ে গেল । আমাদের মফস্বলে বাসাটা একটু নির্জন । প্রতিবেশীর কাছের বাসাটা ও প্রায় ৩০ হাত দূরে ।
পুকুর পাড়ে দেখতে পেলাম ওকে । ওদের ইশারা দিয়ে ডাকলাম
mather coad
উত্তরমুছুন